কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কি এবং (Hardware) হার্ডওয়্যারের প্রকারভেদ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন এখানে।
বর্তমানে ২১ শতকে এসে পৃথিবীটা আধুনিক প্রযুক্তি নির্বাচন। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে অন্যতম বিস্ময়কর আবিষ্কার হলো কম্পিউটার। একটি কম্পিউটার বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের সমন্বয়ে তৈরি হয়ে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। হার্ডওয়্যার ছাড়া কম্পিউটারের অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। তাই কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কি এবং বিভিন্ন প্রকার হার্ডওয়্যার সম্পর্কে জেনে নিন এই আলোচনায়।
হার্ডওয়্যার কি?
কম্পিউটারের যে সকল অংশ ফিজিক্যালি দেখতে পাওয়া যায় ও স্পর্শ করা যায় সে সকল অংশগুলোই হার্ডওয়্যার। হার্ডওয়্যার ছাড়া কম্পিউটারের কোন কাজ সম্পূর্ণ করা সম্ভব নয়। কম্পিউটারের যেকোনো কাজ সম্পন্ন করতে হার্ডওয়্যারের প্রয়োজন। অপরদিকে, কম্পিউটারের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে সফটওয়্যার যা শুধুমাত্র চোখে দেখা যায় কিন্তু স্পর্শ করা যায় না।
হার্ডওয়্যারের আবিষ্কার
আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয় চার্লজ ব্যাবেজকে। ১৮১০ সালে সর্বপ্রথম বিজ্ঞানী চার্লজ ব্যাবেজ সংখ্যা ও সারনি গণনা করার জন্য একটি যন্ত্র আবিষ্কারের চিন্তা করেন। পরবর্তীতে ১৮৩০ সালে চার্লস ব্যাবেজ এটি আবিষ্কার করে হার্ডওয়্যার তৈরির যাত্রা ত্বরান্বিত করেন।
হার্ডওয়্যার কত প্রকার ও কি কি?
কম্পিউটারের বিভিন্ন হার্ডওয়্যার কিভাবে কাজ করে তার ভিন্নতা রয়েছে। কম্পিউটার হার্ডওয়্যারে কম্পিউটারের ইলেকট্রিক উপাদান ও যান্ত্রিক উপাদান থাকে। কাজের ধরন অনুযায়ী হার্ডওয়্যার বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত। তবে হার্ডওয়্যারকে প্রধানত চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে যেমন :-
- ইনপুট ডিভাইস (Input Device)
- আউটপুট ডিভাইস (Output Device)
- সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (Central Processing Unit)
- স্টোরেজ ডিভাইস (Storage device )
ইনপুট ডিভাইস (Input Device)
ইনপুট ডিভাইসের সাহায্যে কম্পিউটারের সকল ধরনের ডেটা সংগ্রহ করে রাখে। কম্পিউটারকে নির্দেশনা প্রদানের জন্য যে সকল ডিভাইস ব্যবহার করা হয় সেগুলোকে ইনপুট হার্ডওয়্যার বলে। কম্পিউটার সিস্টেমে বিভিন্ন ধরনের ইনপুট ডিভাইস সংযুক্ত থাকে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু ইনপুট ডিভাইস গুলো হলোঃ
- কী বোর্ড ( KeyBoard)
- মাউস (Mouse)
- ওয়েব ক্যাম (WebCam)
- জয়স্টিক (Joystick)
- মাইক্রোফোন (MicroPhone)
- স্ক্যানার (Scanner)
কী বোর্ড (key Board)
কি বোর্ড হচ্ছে অনেকগুলো বাটন সম্পন্ন একটি ইলেকট্রিক ডিভাইস। এই ডিভাইসটির মধ্যে বিভিন্ন বাটনে চাপ দিলে কম্পিউটার বিভিন্ন ইনপুট গ্রহণ করে। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কিবোর্ড তারযুক্ত ও তারবিহীন হয়ে থাকে। কিবোর্ড টাইপ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিবোর্ড প্রধানত কমান্ড দিতে ব্যবহৃত হয়।
মাউস (Mouse)
মাউস একটি হ্যান্ড অপারেটর ইনপুট ডিভাইস, যা স্ক্রিনে কিছু নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়। মাউস সাধারণত তারযুক্ত ও তারবিহীন হয়ে থাকে। মাউসের মাধ্যমে একটি প্রোগ্রাম চালু ও বন্ধ করা যায়। মাউস যে কোন ফাংশন স্ক্রল করতে ব্যবহার করা হয়। মাউসের মাধ্যমে কার্সারকে যেকোনো দিকে সরানো যায়।
ওয়েব ক্যাম (Web Cam)
ওয়েব ক্যাম হলো এক ধরনের ক্যামেরা যা কম্পিউটারে সরাসরি ভিডিও ইনপুট দিয়ে থাকে। ওয়েব ক্যামেরা হলো সাধারণত দুই ধরনের যেমন – ইন বিল্ট ক্যামেরা ও এক্সটার্নাল ক্যামেরা। ইন বিল্ট ক্যামেরা হল কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের ভিতরে আগে থেকে সংযুক্ত থাকে। অপরদিকে এক্সটার্নাল ক্যামেরা হচ্ছে ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারের মধ্যে আগে থেকে ইন বিল্ট ক্যামেরা না থাকলে অথবা ক্যামেরা পছন্দ মতো না হলে আলাদা করে ক্যামেরা লাগানো।
জয়স্টিক (Joystick)
যারা কম্পিউটারে গেম খেলে তাদের জন্য একটা প্রয়োজনীয় ডিভাইস হচ্ছে জয়স্টিক। গেম খেলা ছাড়াও এটি অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এই ডিভাইসটি লাঠি অথবা কলমের মতো দেখতে। এটি মাউসের পয়েন্টারের মতো কাজ করলেও মাউসের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।
মাইক্রোফোন (Maicro Phone)
মাইক্রোফোন কম্পিউটারের একটি ইনপুট ডিভাইস। মাইক্রোফোন বাতাস থেকে শব্দ তরঙ্গ গ্রহণ করে তাকে ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তরিত করতে সক্ষম। এই হার্ডওয়্যার কিছু সাউন্ড সিস্টেমে ডিজিটাল সাউন্ড কনভার্টার হিসেবে কাজ করে।
স্ক্যানার (Scanner)
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রকে যান্ত্রিক রূপ দেওয়ার জন্য যে যন্ত্রটি ব্যবহৃত হয় সেটি হচ্ছে স্ক্যানার। স্ক্যানার এমন একটি ইনপুট ডিভাইস যার মাধ্যমে ছবি, টেক্সট অথবা যেকোন লেখা হার্ডকপি থেকে ডিজিটাল ডকুমেন্ট আকারে নিয়ে আসতে পারে। পরবর্তীতে কম্পিউটারে সেটা সেভ করে ব্যবহার করা যায় ও প্রিন্ট করেও নেয়া যায়।
আউটপুট ডিভাইস (Output Device)
আউটপুট ডিভাইস হলো কম্পিউটারের ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ। কম্পিউটারের ডাটা কে ইউজারের সামনে তুলে ধরার জন্য যে সকল ডিভাইস ব্যবহার করা হয় সেগুলোকে আউটপুট ডিভাইস বলে। আউটপুট ডিভাইসের মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য ডিভাইস দেয়া হলোঃ
- মনিটর (Monitor)
- প্রিন্টার (Printer)
- হেডফোন (Headphone)
- স্পিকার (Speaker)
মনিটর (Monitor)
মনিটর হচ্ছে কম্পিউটারের অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং কেন্দ্রীয় আউটপুট একটি ডিভাইস। এটি একটি আউটপুট ডিভাইস যা সরাসরি CPU এর সাথে সংযুক্ত থাকে। মনিটর একটি তারের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে। এই হার্ডওয়্যার কিছু দৃশ্যমান করার পর্দা হিসেবে কাজ করে।
প্রিন্টার (Printer)
প্রিন্টার হচ্ছে একটি আউটপুট ডিভাইস যার মাধ্যমে হার্ডকপি তৈরি করতে ও যেকোনো ডকুমেন্ট প্রিন্ট করতে ব্যবহৃত হয়। প্রিন্টারের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন, ডাটা, ইমেজ, টেক্সট কাগজের মাধ্যমে ছেপে সেগুলোর আউটপুট নিতে পারি। এছাড়াও পোস্টার, ব্যবসায়িক কার্ড বিভিন্ন বই কপি করতে প্রিন্টার ব্যবহৃত হয়।
আরও পড়ুন: ডেবিট কার্ড কি? ডেবিট কার্ডের ব্যবহারবিধি
হেডফোন (Headphone)
হেডফোনও একটি গুরুত্বপূর্ণ আউটপুট ডিভাইস। এই ডিভাইসটির মাধ্যমে আমরা ইন্টারনাল সউন্ড সিস্টেমের এক্সটার্নাল আউটপুট পেয়ে থাকি। এই ডিভাইসটি দিয়ে আমরা সরাসরি কানে হেডফোন লাগিয়ে সাউন্ড পেয়ে থাকি।
স্পিকার (Speaker)
স্পিকার কম্পিউটারের সাউন্ড উৎপন্ন করতে ব্যবহৃত হয়। এটি আউটপুট ডিভাইসের মধ্যে একটি সাধারণ ডিভাইস। স্পিকার অনেক প্রয়োজনীয় একটি আউটপুট ডিভাইস যার সাহায্যে কম্পিটারের সাউন্ড সিস্টেমের আউটপুট পেয়ে থাকে ব্যবহারকারী।
সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (Central processing unit)
কম্পিউটারের ব্রেইন বলে সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বা সিপিইউকে আখ্যায়িত করা হয়। সিপিউ হলো অসংখ্য ট্রানজিস্টের সমন্বয়ে গঠিত একটি যন্ত্র। সিপিউ কম্পিউটারের প্রায় সকল হিসাব নিকাশের কাজ করে এবং অন্যান্য ধাপের কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। কম্পিউটারের চলমান হার্ডওয়্যার কিভাবে কাজ করবে এবং সফটওয়্যার থেকে শুরু করে সমস্ত নির্দেশনা গুলো পরিচালনা করে। কম্পিউটারে যদি একবার ডেটা প্রবেশ করানো হয় তাহলে সেটা সিপিউ দ্বারা কাজ সম্পন্ন করে। সিপিইউ এর কিছু বিশেষ ডিভাইস গুলো দেয়া হলো
- মাদারবোর্ড (Motherboard)
- নেটওয়ার্ক কার্ড (Network Card)
- অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট (Arithmetic Logic Unit )
- মাইক্রোপ্রসেসর (Microprocessor)
- গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট (Graphics Processing unit )
মাদারবোর্ড (Motherboard)
মাদারবোর্ড হলো এক ধরনের সার্কিট বোর্ড যা কম্পিউটারের সকল হার্ডওয়্যারকে একসঙ্গে যুক্ত করে। মাদারবোর্ডকে কম্পিউটারের হৃদয় বলে আখ্যায়িত করা হয়। এটি একটি ইন্টার্নাল হার্ডওয়্যার। এক্সটার্নাল হার্ডওয়্যার গুলো বিভিন্ন ধরনের সকেট বা পোর্ট এর সাহায্যে মাদারবোর্ড এর সঙ্গে যুক্ত থাকে। মাদারবোর্ড এর মধ্য দিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমের ডাটা খুব দ্রুত প্রতিবাহিত হয়।
নেটওয়ার্ক কার্ড (Network Card)
নেটওয়ার্ক কার্ড ডিভাইসটি হলো অনেকগুলো লাইনের সংযোগ স্থান। এক বা একাধিক কম্পিউটারকে একই নেটওয়ার্কের আওতাধীন করতে এই ডিভাইসটি ব্যবহার করা হয়।
অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিট (Arithmetic Logic Unit )
অ্যারিথমেটিক লজিক ইউনিটটি সকল ধরনের গাণিতিক কাজ করে থাকে। কম্পিউটারের এই হার্ডওয়্যার কিছু গাণিতিক কাজ যথাযোগ্যভাবে ও ত্রুটিমুক্ত ভাবে করতে ব্যবহৃত হয়।
মাইক্রোপ্রসেসর (Microprocessor)
মাইক্রোপ্রসেসর এমন একটি ডিভাইস যা সমস্ত যৌক্তিক নির্দেশনাবলি কার্যক্রম ও প্রক্রিয়াকরণ করে আউটপুট প্রদর্শন করে। মাইক্রোপ্রসেসরকে কম্পিউটারের “মস্তিষ্ক” বলা হয়।
গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট (Graphics Processing unit )
গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট এমন একটি প্রসেসর যা কম্পিউটারের সকল ধরনের গ্রাফিক্যাল আউটপুট তৈরি করে। এটি ভালো মানের ভিডিও এবং ইমেজ রেঞ্জ করার জন্য ডিজাইন তৈরি করে। গ্রাফিক্যাল আউটপুট তৈরি করে গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট। কম্পিউটারের যত ধরনের ভিডিও বা যা কিছুই দেখে থাকি এর সবকিছুই গ্রাফিক্যাল আউটপুট।
স্টোরেজ ডিভাইস (Storage Device)
ইনপুট দেওয়ার পর প্রসেসিং এর মাধ্যমে আউটপুট প্রকাশিত হয়। তারপর সে নির্দিষ্ট ফাইলের কাজ জমা কিংবা সেভ করার প্রক্রিয়ার কাজটি করে থাকে স্টোরেজ ডিভাইস। স্টোরেজ হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যা কম্পিউটারের ডাটা গুলো স্থায়ী বা সাময়িকভাবে ধরে রাখতে সহায়তা করে। স্টোরেজ মেমোরির সমতুল্য একটি ডিভাইস। স্টোরেজ ডিভাইসকে কম্পিউটার ডেটা স্টোরেজ ও ইলেকট্রনিক স্টোরেজ ও বলা হয়। স্টোরেজ ডিভাইসগুলো হলোঃ
- র্যাম (Ram)
- রোম (Rom)
- হার্ড ড্রাইভ (Hard Drive)
র্যাম (Ram)
Random Access Memory এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো র্যাম (Ram)। র্যাম কম্পিউটার সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস। এটি হলো সাময়িক বা অস্থায়ী স্টোরেজ। এই হার্ডওয়্যার কিছু তথ্য সংরক্ষণ করে রাখতে ব্যবহৃত হয়।
র্যাম এর মধ্যে রয়েছে এই স্ট্যান্ডার্ড সার্কিট ইনক্রিপ্টড সিলিকন মাইক্রোচিপ। এগুলো লক্ষ লক্ষ ক্ষুদ্র ট্রানজিস্টর ও শত শত মেগাবাইট ধারণ করে রাখে। র্যামের জন্য আলাদা আলাদা মাদারবোর্ডের স্লট থাকে যার মাধ্যমে র্যাম আটকে থাকে। রেম আপনার কম্পিউটার কে সক্রিয়ভাবে চালাতে সাহায্য করে।
রোম (Rom)
ROM এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে Read Only Memory। র্যাম এর মতো রোম ডাটা সংরক্ষণ করে থাকে। তবে হঠাৎ কম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেলে এর তথ্যগুলো কখনো মুছে যায় না। রোমের প্রধান কাজ হল বুট প্রোগ্রামকে সঞ্চয় করা। কম্পিউটারের ফার্মওয়্যার সফটওয়্যার গুলোকে আপডেট করতে রোম ব্যবহার করা হয়। রোমের প্রধান উদ্দেশ্য হলো কম্পিউটার চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় কমান্ডগুলো সংরক্ষণ করা যেন কম্পিউটার সিস্টেমকে সহজে চালু করা যায়।
হার্ড ড্রাইভ (Hard Drive)
হার্ড ড্রাইভ একটি স্টোরেজ ডিভাইস যা স্থায়ী ও অস্থায়ী সমস্ত ডেটা সংরক্ষণ করে রাখে। হার্ড ড্রাইভকে সেকেন্ডারি স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। হার্ড ড্রাইভ এর মূল কাজ হল ডিজিটাল ডেটা গুলোকে সংরক্ষণ করা। একটি হার্ড ড্রাইভের গিগাবাইট, টেরাবাইট ও মেগাবাইটের পরিপ্রেক্ষিতে ডিজিটাল ফাইলের আকার নির্ধারিত করে। হার্ড ড্রাইভে প্রোগ্রাম, অ্যাপ্লিকেশন, ছবি, ভিডিও, সংগীত এবং অপারেটিং সিস্টেম সংরক্ষিত থাকে।
শেষকথা
উপরোক্ত আলোচনায় হার্ডওয়্যার কি এবং বিভিন্ন প্রকার হার্ডওয়্যার সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়। একটি কম্পিউটার পরিচালনায় এই সকল হার্ডওয়্যার গুলোই গুরুত্বপূর্ণ।
সম্মানিত ভিজিটর আমি নজরুল ইসলাম,পেশায় আমি একজন ব্লগ লেখক। প্রযুক্তি ও শিক্ষা, ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং লাইফস্টাইল সম্পর্কে লেখাই আমার প্রিয়। এই ব্লগের মাধ্যমে আমি সঠিক তথ্য প্রদানের মাধ্যমে ভিজিটরদের সহযোগিতা করাই মূল লক্ষ্য।